ইতিবাচক চিন্তা হচ্ছে এমন এক মানসিক মনোভাব ধারন করা যার জন্য আমরা প্রতিটি কাজের ভাল এবং সন্তোষজনক ফলাফল আশা করি। অন্যভাবে বলতে গেলে ইতিবাচক চিন্তা হচ্ছে প্রতিকূল পরিস্থিতিতেও আশাহত না
অভিশাপ দিচ্ছি না আমি আসিনি ওল্ড টেস্টামেন্টের প্রাচীন পাতা ফুঁড়ে, দুর্বাশাও নই, তবু আজ এখানে দাঁড়িয়ে এই রক্ত গোধূলিতে অভিশাপ দিচ্ছি। আমাদের বুকের ভেতর যারা ভয়ানক কৃষ্ণপক্ষ দিয়েছিলো সেঁটে মগজের
বাংলার প্রাচীন রাজধানী মুর্শিদাবাদের একাল-সেকাল (শেষ পর্ব) :: অধ্যাপক জয়নাল আবেদীন :: পলাশীর যড়যন্ত্রকারি ও নবাব সিরাজ হত্যাকারিরা কেউই শাস্তি থেকে রেহাই পাননি। নিয়তি তাদের প্রত্যেকের কপালে যেমন কলঙ্কের কালিমা লেপন
:: নয়ন আদিত্য :: মাথার ভেতরটা শিরশির করছে। ঠান্ডা পানি চুলের গোড়া হয়ে যেন মগজ ধুয়ে দিচ্ছে। ঠোঁটের কোনায় কেমন যেন তীব্র লবণাক্ত স্বাদ। এতগুলো অনুভূতি একবারে সক্রিয় হয় না
:: তাসলিমা আক্তার :: লোডশেডিং। ঘুটঘুট্টি অন্ধকার। এতোক্ষণে জেনারেটরে বিকল্প বিদ্যুৎ চলে আসার কথা। কি হলো কে জানে! কোকিলটা দেয়াল ঘড়ি থেকে গলা বের করে কুপ কুপ গান গেয়ে জানান
:: শরাফত হোসেন :: অনেকদিন দুজনের একসাথে বৃষ্টি ভেজা হয় না হয়তো হয়, তার খবর কে রাখে ? সময় আমাদের জানতে দেয় না| কিন্তু বৃষ্টি তো জানে সে কেন আমাদের
:: অজেয় চৌধুরী :: এক. জানালা কাচ ভেদ করে সূর্যের আলোটা মুখের ওপর পরতেই ঘুম ভেঙে গেল রবিনের। পাশ ফিরে সাইড টেবিলের উপর রাখা ছোট্ট ঘড়িটার দিকে চেয়ে লাফিয়ে বিছানা
:: মোকাম্মেল হোসেন :: বাসের সিটে বসে আছি। চুপচাপ। সামনের সিটে বসা এক তরুণী মোবাইল ফোনে কথা বলছে। বিরামহীন। কথা চলার এক পর্যায়ে তাকে বলতে শুনলাম- -বিশ্বাস কর, অনেস্টলি বলতেছি-
সনটা ছিল ১৯৭৬ কি মাস মনে নেই। জেলখানা থেকে তোমার পাঠানো চিঠিটা পেলাম ডি.এস.বির বহু ছিল ছাপ্পর মারা। সারাদিন সময় পাইনি চিঠিটা ভাল করে পড়ার। বিকেলে গোধূলির আলো মিলিয়ে সন্ধা
:: আবু তাহের সরফরাজ :: সন্ধ্যের আবছায়া আঁধার ঢেকে ফেলছে চারদিক। টিনের চালের ওপর কোথায় যেন হুতোম পেঁচা ডাকছে। বাড়ির পেছন দিকে বাঁশঝাড়ের ওপর গোলগাল চাঁদ ঝুলছে। লাল, তবে গাঢ় নয়।