গোপালপুর বার্তা ডেক্স :
১৯৭৪ সালে জননেতা আলহাজ্ব হাতেম আলী তালুকদারের প্রতিষ্ঠিত, গোপালপুর পৌরসভা নির্বাচনকে সামনে রেখে তফসিল ঘোষণা আগেই, মেয়র পদপ্রার্থী হিসেবে ব্যাপক প্রচার-প্রচারণায় মাঠে নেমেছেন, সরকারি দলের সম্ভব্য হাইভোল্টেজ প্রার্থী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি ও উপজেলা কমিউনিটি পুলিশিং কমিটির সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার কে এম গিয়াস উদ্দিন।
আওয়ামীলীগের এই দক্ষ ও স্বচ্ছধারার রাজনৈতিক নেতা ইতোমধ্যে পৌর এলাকার বাসা-বাড়ি, পাড়া-মহল্লা ও হাট-বাজার, মসজিদ-মাদ্রাসা, মন্দির এবং সামাজিক বিভিন্ন অনু্ষ্ঠানে অংশ নিয়ে, শুভেচ্ছা বিনিময় করছেন ভোটারদের সাথে। তাছাড়া বিভিন্ন মিটিং, বৈঠক এবং চায়ের আড্ডায় পৌরবাসিকে তার সেবার দেয়ার পরিকল্পনার ফিরিস্তিও তুলে ধরছেন এই বিশিষ্ট শিক্ষানুরাগী ও সমাজসেবক।
এরই ধারাবাহিকতায় মঙ্গলবার (১সেপ্টেম্বর) স্থানীয় প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময় সভার আয়োজন করেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাবেক সভাপতি এবং সরকারি দলের সম্ভাব্য মেয়রপ্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার কে এম গিয়াস উদ্দিন।
গোপালপুর প্রেসক্লাবে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুদ হাসান, পৌর আওয়ামীলীগের সভাপতি এস এম রফিকুল ইসলাম রফিক, উপজেলা যুবলীগ সভাপতি আসাদুজ্জামান সোহেল, উপজেলা যুবলীগের সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মইন উদ্দীন রাজু, ছাত্রলীগের আহবায়ক মো. শফিকুল ইসলাম শফিক, উপজেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম আহবায়ক আলমগীর কবীর রানাসহ আওয়ামীলীগ, যুবলীগ ও ছাত্রলীগের শতাধিক নেতাকর্মী।
এসময় সরকারি দলের সম্ভাব্য মেয়র প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার কে এম গিয়াস উদ্দিন দুর্নীতিমুক্ত ও জবাবদিহিতামূলক পৌরসভা প্রতিষ্ঠার প্রত্যয়ে পাঁচদফা অঙ্গীকারনামা ঘোষণা পাঠ করেন। এ পাঁচদফা অঙ্গীকারনামা-
১) পৌর প্রশাসনের স্বচ্ছতার জন্য একটি কার্যকরি উপদেষ্টা পরিষদ গঠন করা। ২) মূলশহরের যানজট নিরসনে দ্রুততার সাথে একটি বাইপাস সড়ক নির্মাণ ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা ও ব্যবসাবাণিজ্যের উন্নয়ন করা। ৩) রাস্তাঘাট, পয়ঃপ্রণালি, নিরাপদ পানি, নিরচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুতের সরবরাহের ব্যবস্থা করা। ৪) শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, এতিমখানা, কবরস্থান, শ্মশানঘাট ও ঈদগাঁ মাঠের উন্নয়ন করা। ৫) সুস্থ সংস্কৃত চর্চা, মাদক, সন্ত্রাস ও দুর্নীতিমুক্ত পৌরসমাজ গঠনে মুক্তচিন্তা ও সুস্থ বিনোদন নিশ্চিত করা।